ইন্ডিয়ায় হারানো আইফোন উদ্ধার
উপ-পুলিশ কমিশনার(ডিবি-বন্দর ও পশ্চিম) জনাব মোহাম্মদ আলী হোসেন মহোদয়ের সার্বিক তত্বাবধানে এবং
অতিঃ উপ-পুলিশ কমিশনার/জনাব সামীম কবির ও সিএমপি হেডকোয়ার্টাওে কর্মরত অতিঃ উপ-পুলিশ
কমিশনার/জনাব মোঃ তারেক আজীজ স্যারের এর নির্দেশনায় বিশেষ টিমের এসআই মোঃ রবিউল ইসলাম এর
নেতৃত্বে সঙ্গীয় স্পেশাল টিমের অফিসার ফোর্সসহ ইং ০৬-০৭-২০২৪ তারিখে চট্টগ্রাম মহানগরের কোতোয়ালী
থানাধীন নিউমার্কেট এলাকায় জলসা মার্কেট হইতে অভিযান পরিচালনা ইন্ডিয়ার কোলকাতায় হারানো মোবাইল
উদ্ধার। মোবাইলটি উদ্ধার হলেও চোরা মোবাইল ভারত থেকে সীমাšে চোরাই পথ দিয়ে নিয়ে এসে ব্যাবসা
সিন্ডিকেটের হোতা কৌশলে পালিয়ে যায়।
একজন ভারতীয় নাগরিকের মোবাইল কোলকাতায় হারিয়ে গেলে তিনি কোলকাতার মহেশতলা থানায় জিডি
করেন। মোবাইল হারানোর কিছুদিন পরে বাদীর নিকট একটি ইমেইল যায় যে, হারানো মোবাইলটি চট্টগ্রাম শহরে
চালু হয়েছে। তখন তিনি চট্টগ্রাম মেট্টোপলিটন পুলিশের ফেসবুক অফিশিয়াল পেজে যোগাযোগ করে তার জিডি ও
মোবাইলটি চালু করার লোকেশন পাঠায়। দায়িত্ব পরে ডিবি বন্দর-পশ্চিমের উপর। স্পেশাল টিম আইএমইআই
দিয়ে ফোনটি পাওয়া না যাওয়ায় শুরু থেকে টেকনোলজি ব্যাবহার ও ম্যানুয়েলী নানা কৌশলে কাজ করে ৪ জন
ব্যক্তিকে শনাক্ত করা সম্ভব হয় যারা ইন্ডিয়া থেকে চোরাই পথে চোরা মোবাইল চট্টগ্রামে এনে চট্টগ্রামের রিয়াজ
উদ্দিন বাজারের তামাকুমন্ডি লেনে বিভিন্ন খুচরা দোকানদারদের নিকট পৌছে দেয় এবং সে নিজেও খুচরা বিক্রি
করে। মোবাইল হারানোর জিডির বাদীর পাঠানো লোকেশন জলসা মার্কেটে ইন্ডিয়ার চোরাই সিন্ডিকেটের হোতা
একজনই হওয়ায় তাকে টার্গেট করে অভিযান পরিকল্পনা করতে থাকলে সে যে কোন ভাবেই বিষয়টি বুঝতে পেরে
একটি নিকট ব্যাবসায়ী মারফত চোরাই মোবাইলটি ডিবি অফিসার এস আই রবিউলের নিকট পৌছে দিয়ে অদ্যবধি
তার দোকান বন্ধ করে পলাতক রয়েছে। এই সিন্ডিকেট ভারতের সব চোরাই মোবাইল চট্টগ্রামে এবং বাংলাদেশের
চোরাই দামী মোবাইলে ভারতে ও ভুটানে পাঠিয়ে থাকে। প্রিয় নগরবাসীর জন্য অনুরোধ হল পুরাতন ব্যবহৃত
মোবাইল ক্রয়ের ক্ষেত্রে অবশ্যই সবাইকে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।
এ জাতীয় আরো খবর..